কলারোয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ১০ হাজার মিটার কারেন্ট জাল জব্দ করে তা আগুনে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে। একই সাথে ৩টি দোকানের ৪জনকে পৃথক ভাবে ১৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বুধবার (২৭জুলাই) দুপুরের দিকে কলারোয়া পৌরসদরের পাকা ব্রিজের ওপারে কয়েকটি দোকানে কারেন্ট জাল বিক্রি হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাসের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালে বাংলাদেশ মৎস্য সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর ৫/২ এর “খ”(সংশোধিত২০১৩) ধারা মোতাবেক কারেন্ট জাল বিক্রয় করার অপরাধে হাজিপুর গ্রামের ইসমাইল সরদারের পুত্র শওকত আলী (৪৫) কে ৪ হাজার, শুভংকরকাটি গ্রামের মুজিবুর রহমানের পুত্র মাসুদুর রহমানকে ৪ হাজার ও মুরারীকাটি গ্রামের মোমিন দফাদারের পুত্র মিলনকে ৫ হাজার ও একই দোকানের সেলিমের পুত্র পারভেজকে ৫ হাজার টাকাসহ মোট ১৮ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন ভ্রামমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুলী বিশ্বাস। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রুলী বিশ্বাস বলেন- ২৩থেকে ২৯জুলাই জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ চলছে। এই মৎস্য সপ্তাহে এ ধরনের নানামুখী অভিযান অব্যাহত থাকবে। ভ্রাম্যমাণ আদালত চলার সময়ে সাথে ছিলেন-কলারোয়া উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রফিকুল ইসলাম, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার রবীন্দ্র নাথ মন্ডল, কলারোয়া থানা পুলিশের কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বেঞ্চ সহকারী আব্দুল মান্নান ও উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তা কুমার প্রসূন দাস প্রমুখ।