সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ীর ব্যাপক দরপতন হওয়ায় হতাগ্রস্থ হয়ে পড়েছে খুলনার পাইকগাছার চিংড়ী চাষীরা। চিংড়ী চাষ মৌসুমের গোড়াতে দাম মোটামুটি স্বাভাবিক থাকায় চাষীের মুখে হাসি ছিল। কিন্তু মাঝামাঝি সময় থেকে প্রতি নিয়ত দরপতন হওয়ায় সে হাসি ম্লান হয়ে গেছে।
উপজেলার অধিকাংশ লোক চিংড়ী উপর কোন না কোন ভাবে নির্ভরশীল। চিংড়ী চাষ অধ্যাষিত এলাকা পাইকগাছাসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চল। উপজেলায় ৮০ এর দশক থেকে চিংড়ি চাষ শুরু হয়। এ এলাকায় মোট চিংড়ী ঘেরের সংখ্যা ৪ হাজার। যার আয়তন ১৭৭৫ হেক্টর। দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করে সরকার প্রতিবছর হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে থাকে । এব্যাপারে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ না নেয়া হলে এ খ্যাতটি ধ্বংস হয়ে যাবে বলে এর সাথে জড়িত সর মহলের আশংকা।পাইকগাছাসহ গোটা দক্ষিণাঞ্চলে সকল ব্যবসা বানিজ্য এ চিংড়ীর উপর নির্ভরশীল। একদিকে পোনা সংকট,পোনার দাম বেশি,ও আছে ভাইরাস জনিত মড়ক, জমির হারি বেশি, লেবারের ও দিনমজুরের ব্যাপক দাম। এরপর বাগদার দাম অনেক কম। হাজার টাকার বাগদা ৬'শ টাকা, ৭'শ টাকার বাগদা সাড়ে ৪ টাকা। ফড়িয়া বা ব্যাপারিরা প্রতি নিয়ত লোকসান গুনছে। এব্যাপারে পাইকগাছা উপজেলা চিংড়ী চাষী সমিতির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয় রিপন বলেন, এভাবে চিংড়ীর দরপতন হলে শুধু পাইকগাছাবাসী নয় রাষ্ট্রও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এমতাবস্থায় সরকারের সুদৃষ্টি কামনা কররছে এলাকাবাসী
প্রকাশক/সম্পাদক মোঃ শামীম খান| বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ তালা সদর ইউনিয়ন পরিষদের সামনের বিল্ডিংয়ের ২য় তলা,তালা সাতক্ষীরা-৯৪২০| মোবাইল 8801967942889। ইমেইল dailymanobadhikarsangbad@gmail.com| Website: www.dainikmanobadhikarsangbad.com|
ইপেপারYou cannot copy content of this page