1. admin@dainikmanobadhikarsangbad.com : admin :
খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শনে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল - দৈনিক মানবাধিকার সংবাদ
২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ| ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ১২:৪৪|

খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শনে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল

মোঃমাসুদ রানা, খাগড়াছড়ি প্রতিনিধিঃ
  • Update Time : বুধবার, জুন ২২, ২০২২,
  • 581 Time View

দেশের একমাত্র সীমান্ত সংযোগ মৈত্রী সেতু সংলগ্ন রামগড় স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল।

বুধবার দুপুরে তিনি এ স্থলবন্দর পরিদর্শনে আসেন। এসময় তিনি বন্দরের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে খোঁজ-খবর নেন। তিনি বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণে ধীরগতির কারণ সরেজমিন পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদ দেন, তিনি বন্দরের জন্য নেয়া অধিগ্রহণকৃত জমি ও মৈত্রী সেতু পরিদর্শন করেন।
এসময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো.আলমগীর, প্রকল্প পরিচালক মো. সারোয়ার আলম, রামগড় ৪৩ বিজিবির জোন কমান্ডার লে: কর্ণেল হাফিজুর রহমান, খাগড়াছড়ির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আলিমউল্যাহ, রামগড় উপজেলা চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী , রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার খোন্দকার মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আরাফাত, পৌর মেয়র রফিকুল আলম কামাল, অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সামসুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
প্রসংগত: ২০১০ সালের জানুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিল্লি সফরকালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এর সাথে বৈঠকে রামগড়- সাব্রুম স্থলবন্দর চালুর যৌথ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। স্থলবন্দরের কার্যক্রম পরিচালনায় দুদেশের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ফেনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণে ভারতকে অনুমতি দেয় বাংলাদেশ সরকার। ভারতের অর্থায়নে প্রায় ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২০ সালে রামগড়- সাব্রুম সীমান্তে বাংলাদেশ -ভারত মৈত্রী সেতু-১ নামে ৪১২ মিটার দীর্ঘ ও ১৪ দশমিক ৮ মিটার প্রস্থের দুই লেন বিশিষ্ট এক্সাটা ডোজড, ক্যাবল স্টেইড আরসিসি সেতুটির নিমাণ সম্পন্ন করা হয়। গত ৯ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্সুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ মৈত্রী সেতুর উদ্বোধন করেন।
এদিকে, রামগড় স্থলবন্দর চালুর লক্ষ্যে রামগড়ের মহামুনি এলাকায় অধিগ্রহণকৃত ১০ একর জায়গায় বন্দর সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন অফিস, চেক পোস্ট, ওয়্যার হাউজ, আবাসিক ভবন, শেডসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ১২৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নেয় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মনিকো লিমিটেড নামে ঢাকার একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। © প্রকাশক কতৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত -২০২২

You cannot copy content of this page