পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ওই কিশোরের মরদেহের চারটি খণ্ড বস্তায় করে বাড়িতে নেওয়া হয়। নিহত নাজির হোসেন জীবননগর উপজেলার আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়নের বাজদিয়া গ্রামের দক্ষিণপাড়ার আনোয়ার হোসেনের ছেলে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য জহিরুল হক বলেন, কিশোর নাজির মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল। চিকিৎসাও চলছিল। মঙ্গলবার সকালে মাঠে যাওয়ার পথে রেললাইন পার হওয়ার সময় অসাবধানতায় ট্রেনের নিচে পড়লে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। তার শরীর চার খণ্ড হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা বস্তায় করে মরদেহ বাড়িতে নেই। তার পরিবারের কারোর ওপর অভিমান করে আত্মহত্যা করেছে কি না সেটা আমার জানা নেই।
শাহাপুর ক্যাম্প পুলিশের উপ-পরিদর্শক জমির হোসেন বলেন, নাজির এর আগেও দুইবার বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বলে জানিয়েছে পরিবারের সদস্যরা। দুদিন আগে মায়ের সঙ্গে রাগারাগির কারণে বাড়ি থেকে বের হয় কিশোর নাজির। সেই অভিযানে কুবরেগাড়ির মাঠ নামকস্থানে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।